পুরুলিয়া : দুই হাতই কাজ করে না তার। আঙুল বাঁকা। পেন ধরা অসম্ভব। কিন্তু মনটা তার বড় শক্ত। দৃঢ় তার প্রত্যয়। জীবনে এগিয়ে যেতে গেলে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই , জানে সে। তাই তো জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষাটি সে দিচ্ছে পা-দিয়ে লিখে।
বাঁ–পায়ে দুই আঙুলের ফাঁকে ধরে পেন। শরীর বেঁকিয়ে লিখে যাচ্ছে সে। সেই কাজটা যে মোটেই সহজ নয়, সে-কথা বলাই বাহুল্য। লিখত লিখতে শরীরটা প্রায় বেঁকেই যায়ে। শরীর নানা চ্যালেঞ্জ দিলেও, জয় করে সকলের কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে আদিবাসী বিশেষ ভাবে সক্ষম পড়ুয়া পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় অঞ্চলের খেরোয়াল হেমব্রম। শুধু তাই নয়, ওই পড়ুয়ার মুখও বাঁকা। ভাল করে কথাও বলতে পারে না।
বাঁ–পায়ে দুই আঙুলের ফাঁকে ধরে পেন। শরীর বেঁকিয়ে লিখে যাচ্ছে সে। সেই কাজটা যে মোটেই সহজ নয়, সে-কথা বলাই বাহুল্য। লিখত লিখতে শরীরটা প্রায় বেঁকেই যায়ে। শরীর নানা চ্যালেঞ্জ দিলেও, জয় করে সকলের কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে আদিবাসী বিশেষ ভাবে সক্ষম পড়ুয়া পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় অঞ্চলের খেরোয়াল হেমব্রম। শুধু তাই নয়, ওই পড়ুয়ার মুখও বাঁকা। ভাল করে কথাও বলতে পারে না।